Wellcome to National Portal
বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন
  • ৩ বৈশাখ, ১৪৩১
সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৫ জানুয়ারি ২০১৭

মালয়েশিয়ায় এক লাখ বাংলাদেশীকে দুই বছর মেয়াদী স্মার্ট কার্ড দেয়া হচ্ছে : পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী


প্রকাশন তারিখ : 2017-01-25

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম এমপি বলেছেন, বর্তমানে মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত এক লাখ বাংলাদেশী নাগরকিকে দুই বছর মেয়াদী একটি স্মার্ট কার্ড দিয়ে বৈধ করা হচ্ছে। তারা দুই বছর পর্যন্ত সেখানে কাজ করার সুযোগ পাবে এবং মেয়াদ শেষে দেশে ফিরে পুনরায় আবার মালয়েশিয়া যেতে পারবেন বলে তিনি জানিয়েছেন।
আজ বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সিনেট ভবন মিলনায়তনে প্রবাসীদের কর্ম জীবনের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে একটি গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন।
বেসরকারি উন্নয়ন সংগঠন রামরু আয়োজিত ‘আনটোলন্ড স্টরিজ অব মাইগ্রেন্টস : ড্রিম এন্ড রিয়েলেটিজ’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. সুমাইয়া খায়ের।
গ্রন্থের বিভিন্ন গল্পের খন্ড চিত্র তুলে ধরে মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিচারপতি ড. রিফাত আহমদ, বাংলাদেশ সেন্ট্রাল ইউমেন্স ইউনিভাসিটির ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক পারভীন হাসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ফকরুল আলম, বিএমইাটর ডিজি মো. সেলিম রেজা প্রমুখ।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম প্রবাসীদের কল্যাণে সাংবাদিকদের আরো সহায়তা কামনা করে বলেন, বাংলাদেশের জন্য নতুন নতুন শ্রম বাজার তৈরি হচ্ছে। চলতি বছর মালয়েশিয়ায় কমপক্ষে ৫ থেকে ৭ লাখ কর্মী যেতে পারবে। ইতোমধ্যে ১২ থেকে ১৫ হাজার কর্মী প্রেরণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
জি টু জি-এর মাধ্যমে কর্মী প্রেরণ হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সাধারণ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয় সে জন্য প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে ইতোমধ্যে একটি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেছে । এই ব্যাংকের মাধ্যমে প্রত্যেক কর্মীরা বিদেশ যাবে। প্রত্যেক কর্মীর জন্য আলাদ চুক্তি হবে এবং অন লাইনে ভিসা পাওয়ার পর বিদেশ যাবে। নতুন নিয়ম অনুয়ায়ী যে কর্মী যে সেক্টারের জন্য চুক্তি করবে তাকে সেই সেক্টারেই কাজ করতে হবে বলে প্রতিমন্ত্রী উল্লেখ করেন।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ওমান ও কাতারসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে নারী কর্মীদের নিয়ে যে দু-একটি অমানবিক ঘটনা ঘটেছিল তার বিচারও ওইসব দেশের আইন অনুযায়ী হয়েছে বলে তিনি জানান।
বিচারপতি ড. রিফাত আহমদ ‘আনটোলন্ড স্টরিজ অব মাইগ্রেন্টস গ্রন্থের গল্প সম্পর্কে বলেন, এই গ্রন্থটি আমাদেরকে ভবিষ্যতের পথ দেখাবে এবং আইন পেশার সহায়ক হিসেবে বেশ কাজে আসবে।

প্রকাশনাঃ বদলে যাওয়া দৃশ্যপট

জরুরি হটলাইন

ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রা

স্মার্ট বাংলাদেশ ২০৪১

মুজিব১০০ আ্যাপ

নবস্পন্দন