Wellcome to National Portal
বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন
  • ১০ বৈশাখ, ১৪৩১
সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৪ ডিসেম্বর ২০১৭

শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে বাটা এবং ম্যারিকো দিল পৌনে দুই কোটি টাকা


প্রকাশন তারিখ : 2017-12-04

বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে বাটা সু কোম্পানী এবং ম্যারিকো বাংলাদেশ কোম্পানীর লভ্যাংশের নির্দিষ্ট অংশ পৌনে দুই কোটি টাকা প্রদান করেছে।
এ নিয়ে বর্তমানে শ্রমিক কল্যাণ তহবিলের পরিমাণ ২৫০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে বলে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বাসসকে জানিয়েছেন।
রোববার সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মো. মুজিবুল হকের সাথে সাক্ষাৎ করে দু’টি কোম্পানীর প্রতিনিধিদল নিজ নিজ কোম্পানীর পক্ষে লভ্যাংশের ১ কোটি ৭৬ লাখ ২৯ হাজার ২৫৮ টাকার চেক হস্তান্তর করেন।
বাটা সু কোম্পানী বাংলাদেশ লি.-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক চিটপান কানহাসিরি নেতৃত্বে ৩ সদস্যের প্রতিনিধি দল শ্রম প্রতিমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করে কোম্পানীর গত অর্থ বছরের লাভের ৫ শতাংশের একদশমাংশ ৭৪ লাখ ৮৭ হাজার ৩২৭ টাকার চেক হস্তান্তর করেন।
এছাড়া ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেডের চিফ ফিনানসিয়াল অফিসার ইলিয়াস আহমেদের নেতৃত্বে দুই সদস্যের প্রতিনিধি দল কোম্পানীর গত অর্থবছরের মোট লাভের ৫ ভাগের এক-দশমাংশ ১ কোটি ১ লাখ ৪১ হাজার ৯৩১ টাকার চেক শ্রম প্রতিমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন।
চেক প্রদান অনুষ্ঠানে মুজিবুল হক বলেন, বিভিন্ন কোম্পানীতে কর্মরতদের জন্য এটি একটি ইউনিক আইন। এ আইন বলে বিভিন্ন কোম্পানীতে কর্মরত সকল কর্মকর্তা কর্মচারী বছর শেষে কোম্পানীর লাভের ৫ শতাংশের ৮০ ভাগ সমান হারে ভাগ করে নেন। এমন অনেক কোম্পানী আছে যাদের অনেক কর্মচারী সারা বছরের বেতনের চেয়ে লাভ্যাংশের অর্থ বেশী পেয়ে থাকেন। এতে করে কোম্পানীর কর্মপরিবেশ উন্নত হচ্ছে এবং উৎপাদনে ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে।
এ সময় মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব আফরোজা খান, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ডা. আনিসুল আউয়াল পিএইচডি, ম্যারিকো বাংলাদেশের হেড অব লিগ্যাল কোম্পানী সেক্রেটারী ক্রিসটাবেল র‌্যান্ডলফ বাটা সু কোম্পানীর জিএম (সাপলাই চেইন) জলিল আহমেদ চৌধুরী এবং এজিএম (এইচ আর) সৈয়দ জাহিদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
শ্রমিকদের কল্যাণার্থে কোম্পানী দু’টি শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে নিয়মিত অর্থ প্রদান করে আসছে। শ্রম আইনের আলোকে গঠিত এ তহবিলে বর্তমানে জমার পরিমাণ আড়াইশ কোটি টাকার বেশি। এ তহবিল থেকে প্রাতিষ্ঠানিক-অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত শ্রমিকদের দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু, পঙ্গুত্ব, দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত এবং শ্রমিকের সন্তানদের শিক্ষা সহায়তা দেয়া হয়।

প্রকাশনাঃ বদলে যাওয়া দৃশ্যপট

শেখ রাসেল পদক ২০২৪

 

জরুরি হটলাইন

ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রা

স্মার্ট বাংলাদেশ ২০৪১

মুজিব১০০ আ্যাপ

নবস্পন্দন